৩৪টি জেলার ৫৫ পৌরসভায় ভোটগ্রহণ চলছে

৩৪টি জেলার ৫৫ পৌরসভায় ভোটগ্রহণ চলছে

বাংলাদেশ

দেশের ৩৪টি জেলার ৫৫টি পৌরসভায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। রোববার (১৪) ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। বিকেল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলবে। ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ও ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ হচ্ছে।

ভোটে মেয়র পদে লড়ছেন ২১৭ জন, সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে লড়ছেন দুই হাজার ৭০ জন এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে লড়ছেন ৬১৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী।

যেসব পৌরসভায় ভোট হচ্ছে সেগুলো হলো ঠাকুরগাঁওয়ের ঠাকুরগাঁও (ইভিএম) ও রানীশংকোল (ব্যালট), লালমনিরহাটের লালমনিরহাট (ইভিএম) ও পাটগ্রাম (ব্যালট), জয়পুরহাটের আক্কেলপুর (ইভিএম) ও কালাই (ব্যালট), চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ (ইভিএম), রাজশাহীর নওহাটা (ব্যালট), গোদাগাড়ী (ইভিএম), তানোর (ব্যালট) ও তাহেরপুর (ইভিএম), নাটোরের বড়াইগ্রাম (ব্যালট), চুয়াডাঙ্গার জীবননগর (ব্যালট) ও

আলমডাঙ্গা (ইভিএম), যশোরের চৌগাছা (ইভিএম) ও বাঘারপাড়া (ব্যালট), বাগেরহাটের বাগেরহাট (ইভিএম), সাতক্ষীরার সদর (ইভিএম), পটুয়াখালীর কলাপাড়া (ইভিএম), বরিশালের মুলাদী (ইভিএম) ও বানারীপাড়া (ব্যালট), টাঙ্গাইলের গোপালপুর (ইভিএম) ও কালিহাতী (ব্যালট), জামালপুরের মেলান্দহ (ব্যালট), শেরপুরের সদর (ইভিএম) ও শ্রীবরদী (ব্যালট), ময়মনসিংহের ফুলপুর (ইভিএম) ও ত্রিশাল (ব্যালট),

নেত্রকোনার সদর (ইভিএম), কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর (ইভিএম), হোসেনপুর (ব্যালট) ও করিমগঞ্জ (ব্যালট); মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম (ইভিএম), নরসিংদীর সদর (বালট) ও মাধবদী (ইভিএম), রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ (ব্যালট) ও সদর (ইভিএম); ফরিদপুরের নগরকান্দা (ব্যালট), শরীয়তপুরের ডামুড্যা (ব্যালট), সিলেটের কানাইঘাট (ব্যালট), হবিগঞ্জের চুনারুঘাট (ইভিএম); ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া (ইভিএম)., কুমিল্লার হোমনা

(ইভিএম) ও দাউদকান্দি (ইভিএম), চাঁদপুরের কচুয়া (ইভিএম) ও ফরিদগঞ্জ (বালট), নোয়াখালীর চাটখিল (ইভিএম); লক্ষ্মীপুরের রামগতি (ইভিএম), চট্টগ্রামের সাতকানিয়া (ব্যালট), পটিয়া (ইভিএম) ও চন্দনাইশ (ব্যালট), খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা (ব্যালট); রাঙ্গামাটি সদর (ইভিএম), বান্দরবন সদর (ইভিএম) এবং নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী (ব্যালট)।

প্রথম ধাপের তফসিলে ২৪ পৌরসভায় ইভিএমে ভোট হয় ২৮ ডিসেম্বর। ১৬ জানুয়ারি দ্বিতীয় ধাপের ভোট হয়। তৃতীয় ধাপে ৬৩ পৌরসভায় ভোট হয় ৩০ জানুয়ারি। পঞ্চম ধাপের ভোট হবে ২৮ ফেব্রুয়ারি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *