খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বড়দিনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে গির্জায় গির্জায় প্রার্থনার মধ্য দিয়ে। প্রার্থনায় যিশুর মহিমাকীর্তন এবং শান্তি ও ন্যায়ের কথা বলা হয়। এ সময় বিশ্বশান্তির জন্য প্রার্থনাও করা হয়।
গির্জায় প্রার্থনা শেষে পুণার্থীরা জানান, ‘বড়দিন আমাদের সবচেয়ে বড় উৎসব। দিনটি উপলক্ষে আমরা সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই। আনন্দ সহকারে দিনটি উদযাপন করছি। আজকের দিনে আমাদের প্রার্থনা হলো, পৃথিবীতে যেন শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়। সবাই যেন শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করি সেই প্রার্থনা করছি।’
বড়দিন উপলক্ষে সোমবার (২৫ ডিসেম্বর) সরকারি ছুটি। সকাল থেকে শুরু হবে বড়দিনের প্রার্থনা। দেশের অনেক অঞ্চলে আয়োজন করা হয়েছে কীর্তন ও ধর্মীয় গানের অনুষ্ঠানের
খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের অনেকেই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নিতে রাজধানী ছেড়েগ্রামের বাড়িতে গিয়েছেন। এদিন অনেক খ্রিষ্টান পরিবার কেক তৈরি করবে। খ্রিষ্টান পরিবারগুলোতে থাকবে বিশেষ খাবারের আয়োজন। পাশাপাশি রাজধানীর তারকা হোটেলগুলোতে আলোকসজ্জা করা হয়েছে, কৃত্রিমভাবে স্থাপন করা হয়েছে ক্রিসমাস ট্রি ও শান্তাক্লজ।