প্রথম ফোনকলে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের সঙ্গে চীন ও মিয়ানমার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউজ বলেছে, কিভাবে চীন পরিস্থিতি এবং মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থান মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করা যায় তারা এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
অস্ট্রলিয়া ও চীনের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে উত্তেজনা তুঙ্গে। সেই সঙ্গে মিয়ানমারে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত অং সান সুচির সরকারকে নাটকীয়ভাবে ক্ষমতাচ্যুত করে সিংহাসনে আরোহন করেছে সামরিকজান্তা। দৃশ্যত, সামরিক জান্তার এই অভ্যুত্থানে চীনের মৌন সম্মতি আছে। কারণ, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাবে চীন ভেটো দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
যেহেতু তারা নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ৫ সদস্যের অন্যতম, তাই তাদের ভেটো দেয়ার ক্ষমতা আছে। একটিমাত্র দেশ ভেটো দিলে যেকোন প্রস্তাব দুর্বল হয়ে যায়।